নানজীবা খান। একাধারে ট্রেইনি পাইলট, সাংবাদিক, পরিচালক, উপস্থাপিকা, লেখক, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর, বিএনসিসি ক্যাডেট অ্যাম্বাসেডর, ইউনিসেফের তরুণ প্রতিনিধি এবং বিতার্কিক। কম বয়সেই পেয়েছেন বেশ পরিচিতি। নানজীবা খান জানিয়েছেন তার জীবনযাপন ও ফ্যাশনের নানা দিক নিয়ে। সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন সালাহ উদ্দিন মাহমুদ-
বেশিরভাগ সময় ওয়েস্টার্ন পোশাক পরা হয়। আমার অধিকাংশ পোশাক কোরিয়া থেকে আনা। কোরিয়ান মেয়েদের পোশাক আমার সঙ্গে একদম ফিটিং হয়। পছন্দের তালিকায় আরও আছে শাড়ি ও গাউন।
চিকেন বার্গার উইথ চিজ। তেল জাতীয় খাবার একদমই পছন্দ না। এছাড়া দই খেতে ভালোলাগে। রাতের খাবারের পরে সব সময় ডেজার্ট হিসেবে মিষ্টি খাবার খাই।
ঘড়ি আমার অনেক পছন্দ। পোশাকের সাথে মিল রেখে প্রায় সবসময় ঘড়ি পরি। কিন্তু একটাই দুঃখ, আমার হাতের মাপের ঘড়ি খুব কম পাই। প্রায় সব ঘড়িতেই অতিরিক্ত ছিদ্র করতে হয়। আর আমার লিপস্টিকও অনেক পছন্দ। ব্যাগে নানা রঙের লিপস্টিক রাখি।
নানজীবা: অবসর বলতে কোনো শব্দ আমার ডিকশনারিতে নেই। সবসময়ই কোনো না কোনো কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখি। এর কারণ আমি খুব তাড়াতাড়ি বোরড হয়ে যাই। কাজের ফাঁকে যেটুকু সময় পাই, আমার ছোট ভাই জীমকে নিয়ে ঘুরতে যাই। আমার ঘুরতে ততটা ভালো লাগেনা। বন্ধুমহলের সাথে আড্ডাও খুব কম দেই। কিন্তু আমার ছোট ভাইকে নিয়ে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে যেতে ভালো লাগে।
নানজীবা: বর্তমানে সিয়ামের অভিনয় ভালো লাগে। সুবর্ণা মোস্তফা পছন্দের অভিনেত্রী। আর বিদেশে টম ক্রুজ ও অ্যাঞ্জেলিনা জলি।
মিথ্যা বলবোনা। আমি খুব একটা পড়ুয়া না। আর বইও তেমন পড়া হয়ে ওঠেনা। তাই কারো নাম নির্দিষ্ট করে বলতে পারবোনা।
হিলারী ক্লিনটন ও এমিলিয়া এয়ারহার্ট।
যে সাজ-পোশাক আমাকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে সেটিই আমার কাছে ফ্যাশন। তবে সেটি হতে হবে স্থানের সঙ্গে মানানসই।