শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সংবাদমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তথাকথিত ‘গুজব ছড়ানো’, ‘মিথ্যা তথ্যপ্রকাশ’, ‘সরকারের সমালোচনা’, ‘ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়া’, ‘হত্যার হুমকি’, ‘মানহানি’ ইত্যাদি যুক্তিতে নাগরিকের বাকস্বাধীনতা ও তথ্যপ্রকাশ এবং জানার অধিকার খর্ব করা হচ্ছে, যা নিবর্তনমূলক ও সংবিধান পরিপন্থি।
অনেককেই অন্যায্য মামলায় নিগৃহীত করে কারাগারেও পাঠানো হয়েছে, যা শুধু স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য হুমকি নয়, বরং দেশে স্বেচ্ছাচারিতাকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ও স্বাভাবিকতায় রূপান্তর করা হচ্ছে। স্বেচ্ছাচারিতার পথ পরিহার করে স্বাধীন মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় অবিলম্বে এ ধরনের অগণতান্ত্রিক হয়রানি বন্ধ করে আটকদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানায় সংস্থাটি।